দেশীয় প্রজাতির মাছ নিধন রোধ করতে আইন প্রয়োগ করতে হবে। শুধু প্রচার প্রচারণা মাইকিং লিফলেট বিতরণ করে জেলেদের সচেতন করলে হবে না। রিংজাল বা কারেন্ট জাল দিয়ে যারা দেশীয় মাছ নিধন করছে তাদের জাল পুরিয়ে দিলেও হবে না।আবার নতুন জাল তৈরী করবে।এদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দিতে হবে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
আত্রাই উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা পলাশ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, দেশি মাছ ধ্বংস করতে মাছ শিকারের মরণ ফাঁদ চায়না দুয়ারীর রিংজাল নতুন সংযোজন। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে আত্রাইয়ের-নদী ও বিল গুলোতে রিং জালের ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। অতি শীঘ্রই কারেন্ট জাল ও রিং জালের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবে শুধু মৎস্য অফিসের একার পক্ষে এ অভিযান ও রিং জাল নিধন করা সম্ভব নয়। উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় মানুষদের সহোযোগিতা পেলে অভিযোগ পরিচালনা করতে সুবিধা হয়।দেশী প্রজাতি মাছের এমনিতেই সংকট এ অবস্থা চলতে থাকলে দেশী প্রজাতি মাছ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।