রাজধানীর রাজনীতিতে দিন দিন আলোচিত হয়ে উঠছে ঢাকা–৭ আসন। এই আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) মনোনীত এক সমাজসেবক ও লেখকের সক্রিয় ভূমিকাকে ঘিরে স্থানীয় মহলে তৈরি হয়েছে তীব্র আগ্রহ।

দীর্ঘদিন সমাজকল্যাণ, মানবাধিকার ও সামাজিক সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই আসনে এবার ভোটের লড়াইয়ে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে।

দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করাকে নিজের প্রধান লক্ষ্য হিসেবে তুলে ধরেছেন তিনি।

তার রাজনৈতিক দর্শনের মূল ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতন্ত্র এবং শোষণহীন সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

তিনি একাধিক লেখালেখি ও সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে এর আগেও দেশব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছেন।

স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি বলেন, জনগণের বিশ্বাসই তার সবচেয়ে বড় শক্তি।

তিনি আরও বলেন, যদি জনগণ সুযোগ দেন, তাহলে তিনি ঢাকা–৭ এলাকাকে একটি আধুনিক, নিরাপদ ও মানবিক আবাসযোগ্য জনপদ হিসেবে গড়ে তুলতে চান।

তার অঙ্গীকারের মধ্যে রয়েছে শিক্ষার মানোন্নয়ন, তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারীদের নিরাপত্তা জোরদার, বয়স্ক ও অসহায় মানুষের জন্য সামাজিক সুরক্ষা কাঠামো শক্তিশালীকরণ। ঢাকা–৭ আসনের বিভিন্ন এলাকায় ইতোমধ্যে তার পক্ষে জনসম্পৃক্ততা বাড়ছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনের পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এবারের নির্বাচনে এই আসনটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে এবং মাঠের রাজনীতিতে নতুন এক বাস্তবতার জন্ম দিচ্ছে। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা এখন নেতৃত্বে স্বচ্ছতা, সাহসিকতা এবং জনমুখী উন্নয়ন। সামগ্রিকভাবে বলা যায়, ঢাকা–৭ আসনে এই নতুন রাজনৈতিক উপস্থিতি দেশের রাজনীতিতে একটি বার্তা দিচ্ছে, যেখানে জনগণের কথা বলার মতো নেতৃত্বের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে।