গৌরনদী উপজেলার দঃ বাটাজোর মেনোকা রানী দাস (৬৫) নামের এক মহিলার বাড়ীতে মুরগীর খোপে মুরগী রেখে ঘরে যাওয়ার সময় ফজলুর রহমানের পুত্র রফিকুল ইসলাম (২২) ও হাবিব সরদারের পুত্র মাহিম ইসলাম (১৫) মেনোকা রানী জানান, তার মুখ চেপে ধরে গলায় চাকু ঠেকিয়ে মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে তার (মেনোকা রানীর) দুই কানে থাকা ১২ আনা ওজনে স্বর্নের টানাসহ কানপাশা যার মূল্য প্রায় ১লক্ষ টাকা, জোর করে নিয়ে যায় রফিকুল ও মাহিম, এসময় তার দুই কানের লতি ছিরে গুরুতর রক্তাক্ত জখম হয় এবং তার গলা হতে ৮ আনা ওজনের স্বর্নের চেইন যার মূল্য প্রায় ৭২হাজার টাকা আসামি রফিকুল ইসলাম জোর করে নিয়া যায়। তখন মেনোকা রানী আসামিদের বাঁধা দিলে আসামী রফিকুল ইসলাম তার হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে মেনোকা রানীর ডান হাতের তালু ও বাম হাতের তর্জনী আঙ্গুলে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে।

এ ঘটনায় মেনোকা রানী দাসের অভিযোগের করে গৌরনদী মডেল থানার একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওসি মো.ইউনুচ মিয়া জানান, অভিযুক্ত আসামি রফিকুল ইসলাম ও আইনের সংঘাতে জড়িত শিশু মোঃ মাহিম ইসলামকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়।