
গাইবান্ধা সাঘাটা উপজেলায় কাঠ পুরে চিল্লি চুলা দিয়ে তৈরী করা হচ্ছে বিভিন্ন গ্রামে গড়ে ওঠা অবৈধ কয়লার কারখানা ওই সব গুলো।
গত ১৬ জানুয়ারি উপজেলা প্রশাসন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনোরঞ্জন বর্মণ এর নেতৃত্বে ৩ টি অবৈধ কয়লার কারখানা ভাংচুর করা হলেও বাকী আরো বাকি ৯ টি না ভাঙ্গার কারনের এলাকাবাসী বিষয়টি রহস্য জনক বলে মনে করছেন ।
কারখানা গুলো হলো উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের নশিরারপাড়ায়, (কাঠালতলী সংলগ্ন) নশিরার পাড়া গ্রামের প্রভাবশালী মালিক জহুরুল হক, হাকিম, শাহিন মিয়া, শাফিরুল ইসলাম, অবৈধ ভাটা ও কয়লার কারখানার মালিক, লিটন মিয়া, লুৎফর রহমান, চাকলী গ্রামের রায়হান মিয়া, মথর পাড়া বটতলা গ্রামের হিমু সরকার মুক্তি নগর ইউনিয়ন পরিষদ সংশগ্ন হাবিব সরকার, ও মানিক বাজার ভন্নতের বাজার সংলগ্ন বালুয়া গ্রামের রাসেল সহ মোট ৯ টি অবৈধ কয়লার কারখানা এখনো ভাংচুর করা হয়নি বলে এলাকা সূত্রে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইসাহাক আলীর সাথে কথা হলে তিনি বলেন,আমরা ইতি মধ্যেই তিনটি কারখানা ভেঙ্গে দিয়েছি, সময় করে বাকিগুলাও ভেঙ্গে ফেলবো।
রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রাইহান হোসেনের সাথে কথা বলে যানাযায় আমাদের রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরে এই ধরনের কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি, অভিযোগ পেলে, আইননুসারে ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান এ দিকের রংপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের সিনিয়র কেমিস্ট হাসান ই মোবারক বলে ইতিমধ্যেই সাঘাটা প্রায় ১০/১১ টি কয়লার কারখানা গড়ে উঠেছে বলে প্রাথমিক ভাবে যেনেছি, কিন্তু কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি লিখিত অভিযোগ পেলে আমরা কঠোর ভাবে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন